21252

04/21/2025 কর্ণফুলীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত বিমান উদ্ধার

কর্ণফুলীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত বিমান উদ্ধার

রাজ টাইমস ডেস্ক :

১০ মে ২০২৪ ১০:৫৯

দীর্ঘ ১১ ঘণ্টা পর চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত বিমানটি উদ্ধার করেছে নৌ বাহিনীর উদ্ধারকারী জাহাজ ‘বলবান’। বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাত ১০টার দিকে বিধ্বস্ত বিমানটি উদ্ধার করা হয়।

এর আগে সন্ধ্যায় নদীর তলদেশে বিমানটি শনাক্ত করে নৌবাহিনীর ডুবুরি দল। বিধ্বস্তের পর থেকেই কর্ণফুলী নদীতে বিমানটির খোঁজে নামে নৌবাহিনী। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি আর ম্যানুয়াল- দুই পদ্ধতি ব্যবহার করেই খোঁজা হয় বিমানটি।

বঙ্গোপসাগর আর কর্ণফুলী নদীর মোহনা হওয়ায় নদীর তলদেশ খুব গভীর। এজন্য এটি খুঁজে পেতে বেশ বেগ পেতে হয় নৌবাহিনীকে।

বিমানটি দ্রুত শনাক্ত করতে না পারলে এ পথে জাহাজ চলাচলে বিঘ্ন ঘটতো বলে জানিয়েছে নৌবাহিনী। এ ছাড়াও এই পথেই দেশি-বিদেশি জাহাজ পৌঁছায় চট্টগ্রাম বন্দরে।

বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় অবতরণের আগে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানে আগুন লেগে পতেঙ্গার কর্ণফুলী নদীর মোহনায় পড়ে। আইএসপিআর তখন জানায়, বিমান বাহিনীর ইয়াক-১৩০ (YAK 130) প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি ‘যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে’ দুর্ঘটনায় পড়ে।

দুর্ঘটনার পর বৈমানিক উইং কমান্ডার মো. সোহান হাসান খান ও স্কোয়াড্রন লিডার মুহাম্মদ আসিম জাওয়াদ জরুরি প্যারাশুট দিয়ে বিমান থেকে নদীতে অবতরণ করেন। দুই বৈমানিককে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনীর উদ্ধারকারী দল এবং স্থানীয় জেলেদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় উদ্ধার করা হয়। বৈমানিকদের মধ্যে স্কোয়াড্রন লিডার মুহাম্মদ আসিম জাওয়াদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে দ্রুত চিকিৎসার জন্য বিএনএস পতেঙ্গাতে নেওয়া হয়। এ সময় চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

প্রকাশক ও সম্পাদক : মহিব্বুল আরেফিন
যোগাযোগ: ২৬৮, পূবালী মার্কেট, শিরোইল, ঘোড়ামারা, রাজশাহী-৬০০০
মোবাইল: ০৯৬৩৮ ১৭ ৩৩ ৮১; ০১৭২৮ ২২ ৩৩ ২৮
ইমেইল: [email protected]; [email protected]