3347

09/17/2024 মেডিকেলে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পরীক্ষা ২ এপ্রিল

মেডিকেলে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পরীক্ষা ২ এপ্রিল

রাজটাইমস ডেস্ক

৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০৩:১৪

সব সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ এমবিবিএস কোর্সে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. এ কে এম আহসান হাবীব স্বাক্ষরিত এ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি রবিবার প্রকাশিত হয়। তবে ডেন্টালের ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়নি। এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি শিগগিরই প্রকাশ করা হবে।

আবেদন কবে?

অনলাইনে আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১২টা থেকে আবেদন শুরু হবে। চলবে ১ মার্চ রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। টেলিটক প্রিপেইড সিমের মাধ্যমে ১ হাজার টাকা জমা দিয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের নির্দেশনা অনুযায়ী আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।
যারা আবেদন করতে পারবেন

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‌‘বাংলাদেশের নাগরিক যারা ২০১৭ বা ২০১৮ সালে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় এবং ২০১৯ বা ২০২০ সালে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় (পদার্থ, রসায়ন ও জীববিজ্ঞানসহ) উত্তীর্ণ হয়েছেন তারা ভর্তির আবেদন করতে পারবেন। ২০১৭ সালের আগে এসএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীরা আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না।’

‘দেশ কিংবা বিদেশে পরিচালিত শিক্ষা কার্যক্রমে এসএসসি বা সমমান এবং এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় মোট জিপিএ কমপক্ষে ৯ হতে হবে। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও পার্বত্য জেলার প্রার্থীদের ক্ষেত্রে এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় মোট জিপিএ কমপক্ষে ৮ হতে হবে। এ ছাড়া সবার জন্য এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে ন্যূনতম গ্রেড পয়েন্ট ৩ দশমিক ৫০ থাকতে হবে।’

ভর্তি পরীক্ষার তারিখ

আগামী ২ এপ্রিল সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত ১০০ নম্বরের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

পরীক্ষাপদ্ধতি ও মেধাতালিকা যেভাবে

১০০টি এমসিকিউ প্রশ্নের (প্রতিটির মান ১) পরীক্ষায় পদার্থবিদ্যায় ২০, রসায়নবিদ্যায় ২৫, জীববিজ্ঞানে ৩০, ইংরেজিতে ১৫ এবং সাধারণ জ্ঞান, ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক ১০ নম্বর থাকবে।

মেধাতালিকা তৈরি করা হবে যেভাবে

২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় পূর্ববর্তী বছরের এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সর্বমোট নম্বর (এসএসসি বা সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ এর ১৫ গুণ, এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ এর ২৫ গুন এবং ভর্তি পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বর) ছাত্রীদের ক্ষেত্রে মোট প্রাপ্ত নম্বর থেকে ৭ দশমিক ৫ নম্বর কেটে মেধাতালিকা তৈরি করা হবে‌। লিখিত পরীক্ষায় প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য দশমিক ২৫ নম্বর কাটা যাবে। লিখিত পরীক্ষায় ১০০ নম্বরের মধ্যে নূন্যতম ৪০ নম্বর পেতে হবে। এর কম পেলে অকৃতকার্য বলে বিবেচিত হবেন। কেবলমাত্র কৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের মেধা তালিকাসহ ফলাফল প্রকাশ করা হবে।

এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ মোট ২০০ নম্বর হিসেবে নির্ধারণ করে মূল্যায়ন করা হবে। এর মধ্যে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ ১৫ গুণ সমান ৭৫ নম্বর এবং এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় জিপিএ এর ২৫ গুণ সমান ৭৫ নম্বর থাকবে। লিখিত পরীক্ষার ভিত্তিতে মেধাতালিকা প্রণয়ন করা হবে।

কোটায় আবেদন যেভাবে

মুক্তিযোদ্ধা, ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী/পার্বত্য জেলার অ-উপজাতি কোটায় আবেদনকারীদের যথাক্রমে মুক্তিযোদ্ধা ও উপজাতি/পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয় সনদের স্মারক নম্বর বা সনদ নম্বর ও তারিখ অনলাইনে আবেদনের অ্যান্ট্রি করতে হবে। অন্যথায় কোটাগুলো অনলাইন অ্যান্ট্রি হবে না।

প্রকাশক ও সম্পাদক : মহিব্বুল আরেফিন
যোগাযোগ: ২৬৮, পূবালী মার্কেট, শিরোইল, ঘোড়ামারা, রাজশাহী-৬০০০
মোবাইল: ০৯৬৩৮ ১৭ ৩৩ ৮১; ০১৭২৮ ২২ ৩৩ ২৮
ইমেইল: [email protected]; [email protected]