নারীকে জোর করে বিয়ে দেওয়া যাবে না: তালেবান

রাজটাইমস ডেস্ক | প্রকাশিত: ৫ ডিসেম্বর ২০২১ ০৮:৪৬; আপডেট: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২১:৫৬

সংগৃহীত ছবি

সংস্কৃতি ও তথ্য মন্ত্রণালয়কে চলমান নিপীড়ন রোধে নারী অধিকারের এ বিষয়গুলো প্রকাশ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে ডিক্রিতে।

বিয়ে ও সম্পত্তি নিয়ে নির্দেশনা দিলেও ডিক্রিতে নারীদের শিক্ষাজীবন ও কর্মক্ষেত্রে প্রবেশাধিকারের বিষয়ে কিছু বলা হয়নি।

আফগানিস্তানে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত তালেবান ক্ষমতায় থাকার সময় নারী অধিকার বলতে তেমন কিছু ছিল না। তখন নারীদের কোনো পুরুষ সঙ্গী এবং পর্দা ছাড়া বাড়ির বাইরে যাওয়া নিষিদ্ধ ছিল। মেয়েদের শিক্ষাও ছিল নিষিদ্ধ।

গত আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে আবারও ক্ষমতা দখল করে তালেবান। এরপর দেশটির অর্থনীতি, কূটনীতি, শাসনপদ্ধতি, পররাষ্ট্রনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিবর্তন আসে। তবে সবচেয়ে বড় উদ্বেগ দেখা দেয় আফগান নারীদের নিয়ে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক দেশ ও সংস্থা নারীদের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছে। এরই মধ্যে দেশটিকে চাপে রাখতে বেশ কয়েকটি দেশ তহবিল সহায়তা বন্ধ করে দিয়েছে।

২০১৬ সাল থেকে আখুন্দজাদা তালেবানের সর্বোচ্চ নেতা নির্বাচিত হলেও জনসম্মুখে তাঁকে খুব কমই দেখা গেছে।

৩০ অক্টোবর তালেবান ১০ মিনিটের একটি অডিও রেকর্ড প্রকাশ করে। তবে অনেক বিশ্লেষক মনে করেন, অনেক আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

উল্লেখ্য, তালেবানের ক্ষমতা দখলের পর দেশটির অর্থনীতি, কূটনীতি, শাসনপদ্ধতি, পররাষ্ট্রনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিবর্তন আসে। তবে সবচেয়ে বড় উদ্বেগ দেখা দেয় আফগান নারীদের নিয়ে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক দেশ ও সংস্থা নারীদের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। আর সেসব উদ্বেগ যে অমূলক নয়, তার প্রমাণও মিলতে শুরু করেছে। শিক্ষা ও কর্মক্ষেত্রে তালেবানের অন্তর্বর্তী সরকারের বেঁধে দেওয়া নানা নিয়মের বেড়াজালে আটকে পড়ছেন আফগান নারীরা।




বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস
এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর
Top