সোনালী ব্যংকে কর্মরত সাবেক শিক্ষার্থীদের নিয়ে রাবিতে মিলনমেলা
রাবি প্রতিনিধি: | প্রকাশিত: ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১৯:০৫; আপডেট: ১২ মার্চ ২০২৫ ১০:২৫

দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সোনালী ব্যাংকে কর্মরত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) সাবেক শিক্ষার্থীদের নিয়ে মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজশাহী ইউনিভার্সিটি সোনালী ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (রুসবা) আয়োজনে এ প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়।
শুক্রবার (০৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে (টিএসএসসি) মাঠে বেলুন ও ফ্যাস্টুন উড়িয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন সোনালী ব্যাংক পিএলসির কোম্পানি সেক্রেটারি তাওহিদুল ইসলাম।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের জিএম আলী আশরাফ, খুলনা বিভাগীয় জিএম মীর হাসান মোহা. জাহিদ, রাজশাহী বিভাগের জিএম খোকন চন্দ্র বিশ্বাস। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায় আড়াই শতাধিক সোনালী ব্যাংক কর্মকর্তা এ মিলনমেলায় অংশ নেন।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিসি মাঠ থেকে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের করেন তারা। র্যালিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে একই জায়গায় এসে মিলিত হোন।
এসময় রাজশাহী ইউনিভার্সিটি সোনালী ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (রুসবা) আহবায়ক কমিটির সদস্য সুমন আনোয়ার মাহমুদ বলেন, এটি আমাদের প্রথম পূনর্মিলনী। আমরা যারা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করে সোনালী ব্যাংকে কর্মরত আছি তাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক ও ভ্রাতৃত্ববোধ বজায় রাখার জন্য আমাদের এ সংগঠন। আজকের এ আয়োজনে সাড়া দিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায় আড়াই শতাধিক কর্মকর্তা এ প্রোগ্রামে উপস্থিত হয়েছেন।
অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস শাখার এজিএম মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী বতর্মান সোনালী ব্যাংক পিএলসি এর নির্বাহী ও কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত RUSBA এর প্রথম গেট টুগেদার এ উপস্থিত সবাইকে অভিনন্দন। অনুষ্ঠানটি সার্বিক দিক দিয়ে সফল হয়েছে।
এরকম অনুষ্ঠানে উপস্হিত থাকতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি। রুসবা সোনালী রাবিয়ানদের ভাতৃত্বের বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করবে। আমি রুসবার সাফল্য কামনা করছি।
সোনালী ব্যাংক পিএলসির কোম্পানি সেক্রেটারি তাওহিদুল ইসলাম বলেন, সোনালী ব্যাংকে কর্মরত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী প্লাটফর্ম ইউনিভার্সিটি সোনালী ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (রুসবা)। এখানে এসে আবারও তারা তারুণ্যের দিনগুলোতে খুঁজে পেয়েছে, খুঁজে পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবন। মিলনমেলায় সকলের সাথে পরিচয়য়ের ফলে পারস্পরিক সম্পর্ক ও ভ্রাতৃত্ববোধ জাগ্রত হবে বলে বিশ্বাস করি।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: