গাজায় যুদ্ধবিরতির পক্ষে ৬৯ শতাংশ ইসরায়েলি: জরিপ

রাজ টাইমস ডেস্ক | প্রকাশিত: ২৯ মার্চ ২০২৫ ১৫:৩৬; আপডেট: ১ এপ্রিল ২০২৫ ০২:৩৭

- ছবি - ইন্টারনেট

ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের হাতে আটক জিম্মিদের মুক্তির বিনিময়ে গাজায় যুদ্ধবিরতির পক্ষে সমর্থন জানিয়েছেন ৬৯ শতাংশ ইসরায়েলি নাগরিক। বিপরীতে, ২১ শতাংশ ইসরায়েলি এই চুক্তির বিরোধিতা করেছেন।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) ইসরায়েলের চ্যানেল ১২-এ প্রচারিত এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে বলে জানিয়েছে টাইমস অব ইসরায়েল।

জরিপ অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর জোটের ভোটারদের মধ্যেও ৫৪ শতাংশ যুদ্ধবিরতির পক্ষে মত দিয়েছেন, যেখানে ৩২ শতাংশ এর বিরোধিতা করেছেন।

তবে নেতানিয়াহু সরকার দীর্ঘদিন ধরে ৫৯ জন জিম্মিকে মুক্ত করার বিনিময়ে গাজায় যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে আসছে। তাদের দাবি, গাজা থেকে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে উৎখাত করলেই কেবল যুদ্ধ শেষ হবে, যাতে তারা আর ইসরায়েলের জন্য কোনো হুমকি সৃষ্টি করতে না পারে।

ধারণা করা হচ্ছে, হামাসের হাতে আটক ৫৯ জন জিম্মির মধ্যে বর্তমানে ২৪ জন জীবিত আছেন।

তবে ইসরায়েলি সরকার যুদ্ধবিরতির সম্ভাব্য দ্বিতীয় ধাপের বিষয়ে আলোচনা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে, যদিও মূল চুক্তির অধীনে তারা এতে সম্মত হয়েছিল।

যুদ্ধবিরতির সম্ভাব্য ধাপগুলো- প্রথম ধাপ, অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে কিছু জিম্মির মুক্তি। দ্বিতীয় ধাপ, যুদ্ধের স্থায়ী সমাপ্তি ও গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের বিনিময়ে অবশিষ্ট জীবিত জিম্মিদের মুক্তি। তৃতীয় ধাপ, উভয় পক্ষের হাতে থাকা নিহতদের দেহাবশেষ বিনিময়।

ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু প্রথম ধাপের অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বৃদ্ধির মাধ্যমে জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে চান, যাতে পরবর্তীতে আবার হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালানো সম্ভব হয়।

সরকারের যুক্তি, যদি অবশিষ্ট জিম্মিদের মুক্তির বিনিময়ে এখনই যুদ্ধ শেষ করা হয়, তাহলে হামাস গাজায় ক্ষমতায় টিকে যাবে।

অন্যদিকে, হামাস এখনও পর্যন্ত যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি বিনিময় নিয়ে যেকোনো চুক্তি প্রত্যাখ্যান করেছে।

ইসরায়েলি জনগণের বড় অংশ যুদ্ধবিরতির পক্ষে মত দিলেও, নেতানিয়াহু সরকার হামাসের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে অনড়। ফলে গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে সরকার ও জনগণের মধ্যে মতপার্থক্য আরও প্রকট হচ্ছে।

গাজায় যুদ্ধবিরতির পক্ষে ৬৯ শতাংশ ইসরায়েলি: জরিপ
ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের হাতে আটক জিম্মিদের মুক্তির বিনিময়ে গাজায় যুদ্ধবিরতির পক্ষে সমর্থন জানিয়েছেন ৬৯ শতাংশ ইসরায়েলি নাগরিক। বিপরীতে, ২১ শতাংশ ইসরায়েলি এই চুক্তির বিরোধিতা করেছেন।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) ইসরায়েলের চ্যানেল ১২-এ প্রচারিত এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে বলে জানিয়েছে টাইমস অব ইসরায়েল।

জরিপ অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর জোটের ভোটারদের মধ্যেও ৫৪ শতাংশ যুদ্ধবিরতির পক্ষে মত দিয়েছেন, যেখানে ৩২ শতাংশ এর বিরোধিতা করেছেন।

তবে নেতানিয়াহু সরকার দীর্ঘদিন ধরে ৫৯ জন জিম্মিকে মুক্ত করার বিনিময়ে গাজায় যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে আসছে। তাদের দাবি, গাজা থেকে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে উৎখাত করলেই কেবল যুদ্ধ শেষ হবে, যাতে তারা আর ইসরায়েলের জন্য কোনো হুমকি সৃষ্টি করতে না পারে।

ধারণা করা হচ্ছে, হামাসের হাতে আটক ৫৯ জন জিম্মির মধ্যে বর্তমানে ২৪ জন জীবিত আছেন।

তবে ইসরায়েলি সরকার যুদ্ধবিরতির সম্ভাব্য দ্বিতীয় ধাপের বিষয়ে আলোচনা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে, যদিও মূল চুক্তির অধীনে তারা এতে সম্মত হয়েছিল।

যুদ্ধবিরতির সম্ভাব্য ধাপগুলো- প্রথম ধাপ, অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে কিছু জিম্মির মুক্তি। দ্বিতীয় ধাপ, যুদ্ধের স্থায়ী সমাপ্তি ও গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের বিনিময়ে অবশিষ্ট জীবিত জিম্মিদের মুক্তি। তৃতীয় ধাপ, উভয় পক্ষের হাতে থাকা নিহতদের দেহাবশেষ বিনিময়।

ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু প্রথম ধাপের অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বৃদ্ধির মাধ্যমে জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে চান, যাতে পরবর্তীতে আবার হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালানো সম্ভব হয়।

সরকারের যুক্তি, যদি অবশিষ্ট জিম্মিদের মুক্তির বিনিময়ে এখনই যুদ্ধ শেষ করা হয়, তাহলে হামাস গাজায় ক্ষমতায় টিকে যাবে।

অন্যদিকে, হামাস এখনও পর্যন্ত যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি বিনিময় নিয়ে যেকোনো চুক্তি প্রত্যাখ্যান করেছে।

ইসরায়েলি জনগণের বড় অংশ যুদ্ধবিরতির পক্ষে মত দিলেও, নেতানিয়াহু সরকার হামাসের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে অনড়। ফলে গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে সরকার ও জনগণের মধ্যে মতপার্থক্য আরও প্রকট হচ্ছে।



বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস
এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর
Top