ফারাক্কা লং মার্চ জাতির চেতনাকে শাণিত করে: বাংলাদেশ ন্যাপ

রাজটাইমস ডেস্ক | প্রকাশিত: ১৬ মে ২০২২ ০৮:৪২; আপডেট: ১৬ মে ২০২২ ১৮:১২

ছবি: সংগৃহীত

‘১৯৭৬ সালের এই দিনে আয়োজিত লং মার্চের মূল লক্ষ্য ছিল ফারাক্কা বাঁধ। কিন্তু পদ্মাসহ সব অভিন্ন নদীর পানি বণ্টন নিয়ে সমস্যা আজও অমীমাংসিত থেকে গেছে। তিস্তা নিয়ে চুক্তির নামে দীর্ঘমেয়াদী লুকোচুরি খেলা চলছে।’—ঐতিহাসিক ফারাক্কা লং মার্চ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এ মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ন্যাপের নেতারা।

রবিবার (১৫ মে) রাজধানীর নয়াপল্টনের যাদু মিয়া মিলনায়তনে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ ঢাকা মহানগরের উদ্যোগে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় নেতারা বলেন, ‘ফারাক্কা লং মার্চ জাতির চেতনাকে শাণিত করে।’

বাংলাদেশ ন্যাপ ঢাকা মহানগর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. কামাল ভুইয়া'র সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ন্যাপ ভাইস চেয়ারম্যান স্বপন কুমার সাহা, এনডিপি ভাইস চেয়ারম্যান রাজু আহমেদ, ন্যাপ সাংগঠনিক সম্পাদক মিতা রহমান, ঢাকা মহানগর সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব, বাদল দাস, শফিকুল আলম শাহীন প্রমুখ।

বক্তারা ঐতিহাসিক ফারাক্কা লং মার্চের মহানায়ক মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান, সাংগঠনিক প্রধান জাতীয় নেতা মশিউর রহমান যাদু মিয়াসহ সকল সংগঠক ও অংশগ্রহণকারী জনতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

এদিকে, রবিবার (১৫ মে) লংমার্চ দিবস উপলক্ষে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে পার্টির চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, ‘১৯৭৬ সালে মওলানা ভাসানীর ঐতিহাসিক ফারাক্কা লং মার্চ গোটা জাতির চেতনাকে শাণিত করে। তার নেতৃত্বে ফারাক্কা লংমার্চ ভারতের সঙ্গে তৎকালীন সরকারের দর কষাকষিতে প্রবল শক্তি সঞ্চয় করে।

তারা বলেন, মওলানা ভাসানী আজ বেঁচে নেই। কিন্তু নদীর বিপন্ন দশা কয়েকগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। নদী এখন প্রায় পানিহীন অবস্থায় পৌঁছেছে। সাম্প্রতিক সময়ে এই অবস্থা আরও শোচনীয়।



বিষয়:


বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস
এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর
Top